
হাবিবুল্লাহ বাহার:সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার ইটের ভাটা কেন্দ্রীক রাস্তা দিয়ে চলাচলের সময় পথচারিদের ভোগান্তি চরমে পৌছাইছে।ভাটার নিকটবর্তী পাকা রাস্তার দৃশ্য দেখলে বোঝার কোন উপায় নেই এটা পাকা রাস্তা।
প্রশাসনের নজরে থাকলে ও নিরব ভুমিকা পালন করছে তারা। ভাটার পাশে মুদি দোকান ব্যবসায়ী ও বসবাস কারী বাসিন্দারা চরম অশান্তিতে বসবাস করছে। দিন রাত অবিরাম থ্রীহুইলার (দানব গাড়ী) নামকগাড়ী বিরামহীন মাটি বহন করছে। শুস্ক মৌসুম থাকায় ধুলা বালিতে চলাচল করা তো কষ্টের ব্যাপার তার পরেও দানব গাড়ী চলাচলে ধুলাবালিতে মানুষের চলাচল করতে চরম ভোগান্তির মধ্যে চলা চল করতে হচ্ছে। কলারোয়া কলাগাছির মোড় হতে আলাই পুর ব্র্যাক মোড় পর্যন্ত কলারোয়া কলাগাছীর মোড় হতে বামন খালী বাজার, খাসপুর যাত্রী ছাউনি মোড় হতে দমদম বাজার পর্যন্ত রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ যা বলা বাহুল্য। প্রশাসনের জানানোর পরে ও কোন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যাচ্ছে না , প্রশাসনের তুয়াক্কা না করে তারা তাদের কাজ করে যাচ্ছে। রাস্তার এমন অবস্থা দেখে মানুষের মধ্যে বিরুপ মন্তব্য করতে শোনা যাচ্ছে ।
ধুলা বালী উড়ার কারনে মানুষের স্বাস্থ্যের ক্ষতি হচ্ছে, এবং পরিবেশ দুষিত হচ্ছে যা মানুষের শ্বাস কষ্ট জনিত রোগ বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করছে বিশিষ্ট জনেরা এবং কোন রকম বৃষ্টি হলে মোটরসাইকেল সহ বিভিন্ন প্রকার জানবাহন পিছলে পড়ে প্রাণ হানির মত ঘটনা ঘটতে পারে। তাজুল ইসলাম নামে এক পথচারি বলেন রাস্তার ধুলাবালির যে অবস্থা কোন ভাবে এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা যায় না এ রাস্তা দিয়ে নিয়মিত চলাচল করলে আমরা রোগা হয়ে যাব। এটা কোন সভ্যদেশের কাজ হতে পারে না। এ বিষয় রানী ভাটার মালিক মোঃ আবু মুসা কোন মন্তব্য করতে চাইনি। কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জহুরুল ইসলাম কে জানতে চাইলে তিনি বলেন তদন্ত পুর্বক আইন অনুযায়ী ব্যবস্তা গ্রহণ করা হবে।