হাবিবুল্লাহ বাহার স্টাফ রিপোর্টার:সাবেক এমপি হাবিব বলেন,পাকিস্তানি শাসন হার মানিয়েছে ফ্যাসিস সরকার শেখ হাসিনার শাসন আমল। এই দূরশাসনে ৫৭জন জেনারেল মেজরসহ নিহত হয়েছে অনেকে। এই সকল অত্যাচার নির্যাতনের শেখ হাসিনার নির্দেশে হয়েছে।
আন্দোলনে আপনারা আমরা কখনও খুলনা কখনও ঢাকা শহরে সমাবেশ করেছিলাম। সেই সমাবেশ আন্দোলন দমন ও স্তব্ধ করা হয়েছিল। আমাদের নেতা ভবিষ্যৎ কান্ডারী তারেক রহমান নির্দেশনায় আবারো ঐক্যবদ্ধ হয়ে ছাত্র-জনতার মাত্র ১মাস ছয় দিনে শেখ হাসিনার মসনদ তছনছ করে দিতে ঢাকা ঘেরাও করে এবং ছাত্র জনতা তাকে ভারতে পালাতে বাধ্য করে। তিনি বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টায় কলারোয়ার ধানদিয়া বেগমখালেদা জিয়া কলেজ মাঠে ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্য কালে এ কথা বলেন।ইউনিয়ন বিএনপি সভাপতি রওশন আলী গাজীর সভাপতিত্বে ও জাকির হোসেনের পরিচালনায় বিশেষ হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপি মুখপাত্র ও সাবেক শেখ আমানুল্লাহ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ রইচউদদীন আহম্মেদ, উপজেলা বিএনপি সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাকিব মোল্লা।প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে আরও বলেন,ঢাকা টঙ্গী যাত্রাবাড়ী বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল আর মিছিল ধাওয়া করলে, শেখ হাসিনাকে আর্মি পক্ষ থেকে জানিয়ে দেয়া হয় ৪৫ মিনিটের মধ্যে দেশ ত্যাগ করতে হবে। কিন্তু শেখ হাসিনা জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার জন্য পাঁচ মিনিটের সময় চেয়েছিলেন। তাও তাকে দেয়া হয়নি। শেষ পর্যায়ে শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালাতে বাধ্য হয়। এটাই সত্য। পৃথিবীর কোন রাষ্ট্রনায়ক হিটলার, গাদ্দাবি, ফেরাউনের মতো বংশধরা তারাও দেশ ত্যাগ করে কাপুরুষের পরিচয় দেননি। তারা দেশের জন্যই আত্মহতি দিয়েছে। কিন্তু শেখ হাসিনার আত্ন অহংকার কারনে ৩শ এমপি মন্ত্রী নিয়ে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, বেগম খালেদা জিয়া কলেজে সাবেক অধ্যক্ষ আবুবক্কর সিদ্দিকী, উপজেলা বিএনপি সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাকিব মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক, তামিম আজাদ মেরিন, বিএনপি নেতা এম এ রব শাহিন,ইউনিয়ন বিএনপি সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ডাক্তার আব্দুল মজিদ, যুবদলের সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান, জেলা সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক হাসান মাহমুদ বাচ্চু, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি আসাদুজ্জামান রুবেল।
